গরীবের ঘোড়া রোগ বলে একটা কথা আছে। বা বলা যায় ভীমরতিও। সে যাই হোক, আমার নতুন এই ঘোড়া রোগ আমার কাছে বেশ উপভোগ্য মনে হচ্ছে। বেশ একটা আবিষ্কারের মত। কখনও শিল্পের মত। কখনও অংকের মত।
একেবারে নতুন কিছু যখন করি তখন আবিষ্কারের আনন্দে খুব খুশি হয়ে যাই। বাধা কোন ফরম্যাটে চালিয়ে গেলে, সাথে কিছু নিজের মনের খুশি মিশিয়ে, শিল্প সৃষ্টির আনন্দ হয়। আর কঠিন কিছু করতে গেলে যদি ঠিকঠাক হয় তাহলে জটিল অংক কষার পরের তৃপ্তি! অবশ্য সবটুকুই সাফল্য নয় অবশ্যই। ব্যর্থতা এবং চরম ব্যর্থতাও আছে। তখনকার অনুভূতিটা নাহয় অপ্রকাশ্যই থাক। :-)
তো আমার এই ভালোলাগা, একই সাথে বিরক্তি লাগার নতুন এই কর্মের নাম - রন্ধন।
আর কি ভেবে এইসব ছাইপাশ লিখে রাখতে ইচ্ছা হলো, সেই প্রসংগেই বলা হলো গরীবের ঘোড়া রোগের কথা। তো রোগ যখন হয়েই গেছে, কি আর করা। শখ পূরণের জন্য এইখানে লিখে রেখে বরং একটু ঠান্ডা হই।
তবে সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ এই ব্লগে যত পোস্ট করা হবে, সেসব এই এমেচার রাধুনীর রেসিপি। যদি কেউ পড়েন, এবং যদি কেউ ফলো করেন তাহলে ভালো রান্না ভালো হবার সম্ভাবনা বেশি থাকলেও খারাপও হয়ে যেতে পারে, বলা যায় না !
3 comments:
তিথি আমার একটা পরিকল্পনা আছে। রান্নার একটা ই-বই, নাম হবে টান্নার বই। রান্নার চেয়ে টান্না বেশি বলে টান্নার বই। ওখানে আমরা প্রবাসীরা কারিকুরি করে যেসব রান্না করি তার রেসিপি থাকবে। রান্নার উপাদান ১০ এর বেশি হতে পারবে না। আর সময় এক ঘন্টার বেশি লাগা যাবে না।
কেমন হবে বলো তো?
এহ হে, অমিত ভাইয়া কবে এইখানে কমেন্ট করলেন, আমি টেরই পেলাম না... ঃ-( আমি উত্তর দিতে দিতে তো আপনি মাশাল্লাহ ই-বুক না ব্লগ করে ফেলেছেন টান্নাঘরের, দারুন হয়েছে ওইটা।
Post a Comment